This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Friday, October 17, 2014

seo training

Welcome to BEACON ITPDFPrintE-mail
BEACON IT is the one of the famous ICT Education and Development Center in Chittagong. We are providing Career oriented professional training such as Freelance outsourcing and SEO, Web Design and Development, Wordpress theme and plugins development, Android apps development and Software development etc in Bangladesh since 2008. Through an integrated Learning approach that ensures that new knowledge can be applied to real life situations, BEACON IT delivers a full range of technology based training from basic application and desktop productivity tools to complex systems. BEACON IT learner-focused computer training solutions are designed to provide measurable and sustainable business value for our clients and students. Whether you are looking for computer fundamentals or want to master highly technical skills, BEACON IT offers a broad range of technical, desktop application courses for all levels of computer users. Quality learning is the key to training and certification. At BEACON IT, you’ll get the quality and flexibility that only the world class largest computer training company can offer. Regardless of the subject, you’ll receive comprehensive training from highly qualified instructor and IT Professionals, standard and professional oriented materials, and the flexibility to schedule your courses day or night.

Thursday, October 16, 2014

What is SEO?

SEO stands for “search engine optimization.” It is the process of getting traffic from the “free,” “organic,” “editorial” or “natural” search results on search engines.

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন হচ্ছে এমন একটা প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনগুলো (যেমন গুগল এবং বিং) থেকে ওয়েবসাইটের জন্য টার্গেটেড ফ্রি ট্রাফিক বা ভিজিটর আনা যায়। সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্রাফিক পাওয়ার উপর একটা সাইটের সাফল্য অনেকটাই নির্ভর করে, হতে পারে সাইটটি এডসেন্স কিংবা এফিলিয়েট মার্কেটিংকে টার্গেট করে কিংবা নিজস্ব পন্য বা সেবা বিক্রি করার জন্য। অনলাইনে সফল প্রায় সকল ওয়েবসাইটই এসইও এর মাধ্যমে অধিকাংশ ট্রাফিক পেয়ে থাকে। ওয়েবসাইটে যত বেশি ট্রাফিক আসবে সেখানে প্রোডাক্ট বিক্রয় কিংবা সেবা প্রদানের হার তথা আয় বাড়ার সম্ভাবনা তত বেশী। কথাটি চিরন্তন সত্য, ট্রাফিক=রেভিনিউ!
সার্চ ইঞ্জিনগুলো সেসব ওয়েবসাইটকেই প্রথমে প্রদর্শন করে সেগুলোকে বিভিন্ন নীতিমালা অনুসরণ করে প্রথম দিকে রাখে। এক কথায় বলা যায়, সার্চ ইঞ্জিন যেভাবে একটি কনটেন্টকে দ্রুত খুঁজে পেতে পারে, সহজে পড়তে পারে এবং ইউজারের সার্চ অনুসারে সবার উপরে অর্থাৎ প্রথম পাতায় দেখাতে পারে সে ধরণের বিজ্ঞানসম্মত ব্যবস্থা করার সামষ্টিক প্রক্রিয়াকেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বলা হয়।

 

যে ১০ টি ব্যাপার মাথায় রেখে অনলাইন মার্কেটিং করার জন্য টাইটেল এবং কন্টেন্ট প্ল্যান করবেন

 

সেই নিমিত্তে আজকে আমি জানাবো আসলে কি কি পদ্ধতি অবলম্বন করে আমি টাইটেল এর প্ল্যান  করে থাকি,কন্টেন্ট এর গুরুত্ব নিয়ে নিজের ভাবনাগুলুকে কিভাবে আমি ভাবি – এই বেপারগুলো।
তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাকঃ

১. সবচাইতে গুরুত্ব দই টাইটেল এর দিকেঃ আমি যখন কোন কন্টেন্ট এর প্ল্যান করি প্রথমেই এবং সবচাইতে বেশি গুরুত্ব দেই টাইটেল এর দিকে।
আচ্ছা ভাবুনতো, আপনি এস ই ও বা অনলাইনে মার্কেটিং করার চিন্তা করছেন,কেউ কি সার্চ করে আগে আপনার কন্টেন্ট পড়বে নাকি আগে আপনার টাইটেল তাকে মুগ্ধ করলে সে এমনিতেই আপনার সাইট বা ব্লগে আসবে ??
উত্তরটা নিশ্চয় হবে আগে তো টাইটেল দেখবে।
সুতরাং আমাদের সবচাইতে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে এই টাইটেল এর দিকেই। ভালো একটা টাইটেল আপনাকে দিবে অনেক প্রকার সুবিধা।
. টার্গেট করা কি ওয়ার্ড নিয়ে  ঘাটাঘাটি করি অনেক বেশিঃ
আপনি হয়ত কোন একটা টপিক নিয়ে কন্টেন্ট লিখবেন্‌ সেই টপিক এর জন্য নিশ্চয় কিছু কি ওয়ার্ড টার্গেট করে কাজ করবেন যার মাঝে রয়েছে আপনার মেইন কি ওয়ার্ডটি। সেই কি ওয়ার্ড নিয়ে প্রথমেই আমি যা করি গুগলে একটা সার্চ দেই, সাথে সাথে ইমেজ,ভিডিও এবং কাস্টম সার্চ করি সেই কি ওয়ার্ড নিয়ে জানার জন্য। খুঁজে পেতে চেষ্টা করি গত ১ মাসের ফলাফল, গত ৬ মাসের ফলাফল, গত ১ বছরের ফলাফল এবং চোখ সর্বদাই আটকে থাকে কত গুলু ইনডেক্স রয়েছে গুগলের কাছে বা সার্চ ইঞ্জিনগুলুতে। সাথে তো কম্পিটিটর রিসার্চ করতেই হয় উনাদের সম্পর্কে জানার জন্য।
এই সকল বিষয় একত্রে করে একটা ভালো প্ল্যান করি আমিঃকিভাবে কাজ করতে পারলে আমি আমার প্রতিযোগীদের থেকে বেশি সুবিধা আদায় করতে পারবো। আর এই ভাবনার কারন একটাই-আমার কাজ থেকে সর্বাত্মক সুবিধা আদায় করা।
০৩. কল্পনা করিঃ আমি এই টাইটেল এর পাঠক।
এত কষ্ট করে আমি একটা কন্টেন্ট লিখলাম।
কেন লিখলাম ??
কোথায় লিখলাম ???
কার জন্য লিখলাম ????
নিশ্চয় মানুষ পড়বে বলেই তো আমরা কন্টেন্ট লিখে থাকি।আমি সবসময় ভাবি আমি সেই দলের একজন যারা এই লেখাটি পড়বে এবং সর্বাত্মক খুশি হবে লেখাটি পড়ে পরের লেখাটার জন্য অপেক্ষা করবে।

০৪.সার্চ ইঞ্জিনে আমার অবস্থান কল্পনাঃ
আমি কল্পনা করতেই পারি যে আমার লেখা কন্টেন্টটি সার্চ ইঞ্জিনের ১  নাম্বারে না থেকে ৩/৪/৫ নাম্বারে বা ১০ নাম্বারের আগে রয়েছে । অবস্থান একটু দূরে হলেও পাঠক যেন রাঙ্ক করা টাইটেলগুলো থেকে আমার টাইটেলটাকে বেশি গুরুত্ব দেয়।কারন ভেতরের লেখাগুলু পড়ার আগেই কিন্তু সে টাইটেল দেখছে, টাইটেল ভালো লাগলে সে যদি সত্যি ভালো মানের কন্টেন্ট পড়তে উৎসাহী হয়ে থাকে তবে রাঙ্কিং পাওয়া কন্টেন্ট এর দিকে না চেয়ে সে আমার কন্টেন্ট পড়তে চাইবে।কারন সবাই যখন কিছু একটা পেতে চায় তখন একটু ভালোটার দিকেই হাত বাড়ায় ।
০৫. টাইটেলে একটু হালকা মজা করার চেষ্টা করিঃ
আপনি সর্বদাই রোবট এর মত একাধারে টাইটেল লিখেই যাবেন আর লিখেই যাবেন–এটা হতে পারে না। আপনি যখন আপনার সাইটম্যাপ থেকে সব গুলু টাইটেল একত্রে করে দেখবেন তখনি বুঝে যাবেন আসলেই আপনি কেমন পারফর্ম করেছেন। তাই মাঝে মাঝে আপনার টার্গেট করা পাঠকদের জন্য টাইটেলে মজার কিছু রাখুন। দেখবেন পাঠক যেমন মজাও পাবে এবং এটা আপনার সাইটে সেই পাঠককে ফিরিয়ে আনার জন্যও কাজ করবে। কারন সে এক ধরনের টাইটেল দেখতে দেখতে অভ্যস্ত না, সে যা চায় ঠিক তাই যদি আপনি দিতে পারেন তবে আপনি চিরতরে পেয়ে যাবেন কিছু পাঠক। তবে যতই মজা করি না কেন সেটা টপিক রিলেটেড অবশ্যই হতে হবে।
০৭.কন্টেন্টের ভেতরে ভালো কিছু রয়েছে এমন ইঙ্গিত দিতে চেষ্টা করি সর্বদাইঃ
আমি খুব যত্ন করে একটা আর্টিকেল লিখলাম সেটার কিছু ইঙ্গিত আমি টাইটেলের মাঝে রাখতেই পারি। এতে করে খুব সহজেই পাঠকরা বুঝে নিতে পারবে তাদের প্রয়োজনটা কি আদৌ আমার এই কন্টেন্ট পুরন করতে পারবে কিনা। কিন্তু টাইটেল দেখে কন্টেন্ট এর ভেতরে যদি সেটার কোন ছিটেফোঁটাও না থাকে তবেই হবে মহাবিপদ। আপনি টাইটেল দ্বারা মানুষকে প্রভাবিত করছেন সেটার ফলাফল যদি কন্টেন্টে না থাকে তবে কিন্তু হিতে বিপরীত হবে। সুতরাং সাবধান হউন আরও বেশি করে।
 ০৮.টাইটেল একটু লম্বা করি টার্গেট পুরনের জন্যঃ
ছোট ছোট টাইটেল এর চাইতে একটু লং টেইল কি ওয়ার্ড এর মত করে টাইটেল বানানোর চেষ্টা করি আমি। এতে করে অনেক বেশি অর্থবহ করে তোলা যায় টাইটেলটিকে। এবং অনেক বেশি সুবিধা আদায় করা যায় । আপনি যদি একটু বেশি সময় পান তবে যেমন একজনকে বোঝাতে সহজ হয় ঠিক তেমনি টাইটেল যদি একটু বড় করতে পারেন তবেই আপনার টার্গেট করা পাঠককে আপনি আকৃষ্ট করতে সক্ষম হবেন।
০৯.প্রতিযোগীদের সাথে বিচার করি নিখুঁতভাবেঃ সবশেষে আমি রাঙ্কে থাকা প্রতিযোগীদের সাথে মিলিয়ে দেখি,যদি সন্তুষ্টির হার ৮০% এর উপরে থাকে তবেই সেটা পাবলিশ করি।
আপনি সব কিছু ঠিক ঠাক ভাবে করলেন আপনার মতে। এইবার চলুন যুদ্ধক্ষেত্রে-যেখানে আগে থেকেই রয়েছে আপনার শক্ত প্রতিপক্ষ। তাদের টাইটেল এর ধারের কাছে যদি আপনার টাইটেল এর ধার কমে যায় আপনি অবশ্যই হেরে যাবেন, আর যদি তাদের চাইতে বেশি ভালো ধার থাকে তবে তারা অনেক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন যোদ্ধা (এইক্ষেত্রে পুরাতন বা বয়স্ক কন্টেন্ট বোঝানো হয়েছে) হলেও আপনার জন্য খুব বেশি সমস্যা হবে না।
১০.কাজের ক্ষেত্রে মনে প্রানে বিশ্বাস করিঃ যে কোন কাজে একটা ভালো প্ল্যান অনেক বেশি কাজ করার চাইতে অধিক উত্তম। সুতরাং বেশি বেশি জোর দেন আপনার প্ল্যানের প্রতি। ভালো একটা প্ল্যান আপনাকে অনেকদিন পর্যন্ত সুবিধা প্রদান করতে পারে।
সবশেষে কথা একটাইঃ আপনি যা করছেন সেটার যদি ভালো একটা প্ল্যান না দদাড় করাতে পারেন তবে আপনার সমস্ত কাজ বৃথা হয়ে যেতে সময় লাগবে না। সুতরাং আগে করুন একটা প্রফিটেবল প্ল্যান এবং সেই নিমিত্তে কাজ শুরু করেন। নিজেই নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে যাচাই করুন নিজের কাজ সম্পর্কে। ফলাফল যদি আপনাকে সন্তুষ্ট করে তবেই হল। আর অনলাইনে কাজ করার জন্য আপনি হাজার রকমের রিসোর্স পাবেন, একেক জন একেক রকম ভাবে কাজ করে থাকে। তবে সকলের সকল টিপস যে আপনার জন্য উপকারী সেটা ভাবার অবকাশ নেই। আপনার জন্যই যা উপকারী সেটা রেখে বাকিসব মন থেকে মুছে ফেলুন।
আল্লাহ্‌ রহম করলে আর সঠিকভাবে কাজ করতে পারলে সফলতা আসতে বাধ্য।



এসইও যা যা শিখতে হবে

এসইও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ন বিষয় আছে যা ধাপে ধাপে শিখতে হয়।
# সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে
# কিওয়ার্ড রিসার্চ ও কম্পেটেটিভ এনালাইসিস

* কিওয়ার্ড সাজেশন ও তালিকা তৈরি
* উদ্দেশ্যের উপর ভিত্তি করে কিওয়ার্ড নিবার্চন
* কম্পিটেটর আইডেন্টিফাই
* কম্পিটেটর এনালাইসিস টেকনিক
* কিওয়ার্ড ব্যবহারে প্রস্তুতি গ্রহণ
* প্রজেক্ট সল্ভ

# সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট তৈরি
* এসইও ফ্রেন্ডলি ডিজাইন
* ওয়েব সাইটের কন্টেন্ট প্ল্যান
* সার্চ ইঞ্জিন কম্পেটিবিলিটি
* সাইটের লিংক স্ট্রাকচার ও নেভিগেশন
* ওয়েব সাইট ইউজেবিলিটি
* ওয়ার্ডপ্রেস সিএমএসে কাজ করা
# কন্টেন্ট তৈরি ও অপটিমাইজেশন
* কিওয়ার্ড VS কন্টেন্ট টার্গেটিং
* কন্টেন্ট ডেভেলপমেন্ট
* কন্টেন্ট অপটিমাইজ
* কন্টেন্ট ডুপ্লিকেসি
* অনসাইট এবং অনপেজ অপটিমাইজেশন
# টেকনিক্যাল এসইও
* এসইও’তে ডোমেইন ও সার্ভার ইস্যু
* ব্রোকেন লিংক ও রিডাইরেকশন
* অন্যান্য সিএমএস সম্পর্কিত ট্রাবলশ্যুটিং
* স্ট্রাকচার ডাটা
# ওয়েব সাইট পপুলারিটি ও অথোরিটি বিল্ডিং
* লিংক বিল্ডিং/আর্নিং স্ট্রেটেজি ডেভেলপ
* ইনকামিং লিঙ্ক
* সোশ্যাল সিগনাল
* ব্রান্ড প্রমোট
# ওয়েব সাইট পারফর্মেন্স এনালাইসিস ও রিপোর্টিং
* গুগল ওয়েব মাস্টার
* গুগল এনালিটিক্স
* র‍্যাংক ও লিংক মনিটরিং
* এসইও অডিট
* স্পাম প্রতিরোধ ও প্রতিকার
# অ্যালগরিদম আপডেট ও করণীয়
* বিভিন্ন অ্যালগরিদম সম্পর্কে জানা
* পান্ডা, প্যাঙ্গুয়িন এবং অন্যান্য আপডেট জানা
* ওয়েব সাইট যেভাবে রিকোভার করতে হবে
* কেস স্ট্যাডি